করোনা মোকাবিলায় অভিনব উদ্যোগ নিলেন নাইজেল
কলকাতা: করোনা আতঙ্কের জেরে সারা দেশে লকডাউন চললেও ক্রমশ বেড়েই চলেছে আক্রান্তের সংখ্যা। এই অবস্থায় দুঃস্থ মানুষদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন টালিগঞ্জের তারকারা। তবে এই পরিস্থিতিতে একটু অন্যভাবে শহরের উপকারে এগিয়ে এলেন অভিনেতা নাইজেল আকারা। সল্টলেকের অনেকটা এলাকা জুড়ে সম্পূর্ণ নিজেদের উদ্যোগে তাঁর কিছু সহকর্মীদের নিয়ে স্যানিটাইজ়েশনের কাজ শুরু করেছেন নাইজেল।
করোনা মোকাবিলায় নাইজেলের নিজস্ব সংস্থা ‘কলকাতা ফেসিলিটি ম্যানেজমেন্ট’-এর তরফে কলকাতার বেশ কিছু এলাকাকে স্যানিটাইজ় করার কাজ শুরু করা হয়েছে। প্রথম অবস্থায় বিধাননগরের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে এই কাজ করেছেন তারা। “লকডাউনের আগে এই কাজটা আমরা একটা কোম্পানির হয়ে করছিলাম,” রেডিওবাংলানেট-কে জানালেন নাইজেল। “লকডাউন জারি হওয়ার পর তো সব কাজ বন্ধ হয়ে গেল। আমার কাছে মেশিন আর কেমিক্যাল থেকে গিয়েছিল অনেকটাই। এই সময় স্যানিটইজ়েশনের দরকার, তাই আমরা কয়েকজন মিলে কাজটা আবার শুরু করেছি। বিধাননগর পৌরনিগমের ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অনিতা মন্ডল আমাকে ওই এলাকায় কাজ শুরু করার জন্য বলেন। সেই মতো আমরা কাজ করছি।”
আরও পড়ুন: ৩০০ জন মানুষকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন ইমন
কলকাতার আর কোন এলাকায় কাজ করবে তাঁর সংস্থা? “আমাদের কাছে যা কেমিক্যাল আছে তাতে আরো ৪,০০০ লিটার জলের কাজ করা সম্ভব,” জানালেন নাইজেল। “৩০ নম্বর ওয়ার্ড অনেকটা বড় জায়গা। দুদিন লেগেছে এই ওয়ার্ডে কাজ করতে। সব রাস্তায় করা সম্ভব নয়। আমরা চেষ্টা করছি বাজার বা রেশন দোকান, যেসব জায়গায় জনসমাগম বেশি, সেখানে আগে কাজ করতে। এরপর যে কোনও ওয়ার্ড থেকে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে আমরা অবশ্যই সেখানে গিয়ে কাজ করার চেষ্টা করব। সরকার তো যথাসাধ্য করছে। এটা তো সকলেরই দায়িত্ব। বেসরকারী উদ্যোগে অনেকেই এই কাজ করেন। তারা যদি এগিয়ে আসেন তাহলে আরো বেশি এলাকা জুড়ে কাজটা করা সম্ভব হবে।”
মূলত হাইড্রোজেন প্যারঅক্সাইড, সিলভার নাইট্রেট ও সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইড পরিমাপমতো মিশিয়ে জলের সঙ্গে স্প্রে করা হয় এই কাজে। কিন্তু স্প্রের কারণে রাস্তার গাছ বা পশুপাখিরা কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে? “মেশিনটার গতির কারণে গাছের ওপর কিছুটা জলটা পড়ে। এই মেশিনের রেঞ্জ প্রায় ৪৫ ফুট। প্রথম অবস্থায় স্পিড কমিয়ে-বাড়িয়ে সঠিক জায়গায় নিয়ে আসতে একটু সময় লাগে। তাতে গাছের পাতায় সামান্য ছিদ্র হতে পারে, তার বেশি কোনও ক্ষতি হয় না। এছাড়া রাস্তার কুকুর বেড়াল বা মানুষের গায়েও লাগলে প্রাথমিকভাবে সামান্য জ্বালা করতে পারে। এর বেশি কোনও ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। যদি সোজাসুজি কেমিক্যাল স্প্রে করা হয় তাহলে চামড়া জ্বলে যেতে পারে। কিন্তু আমরা জলের সঙ্গে ব্যবহার করি বলেই দীর্ঘস্থায়ী কোনও ক্ষতির আশঙ্কা নেই” আশ্বস্ত করলেন নাইজেল।
Sanitization Treatments in different Offices and Residences all over Kolkata
Started Our initiative to sanitize/sterilize different areas and localities on voluntary basis in association with different Local bodies . This video is an excerpt of the sanitization treatment provided by me and my team of Kolkata Facility Management administrative staffs and Directors . We have about 20% staffs working with emergency and essential service providers. The rest 80% are all at home following the rules set by the Government for this Lockdown. We very well understand this process of sanitization is currently very essential especially in public places. We all have a social responsibility towards this fight against Coronavirus. I am grateful that a work that once helped me return to the mainstream society is at this moment something which could be provided for our fight against this virus. I owe my love for my motherland and it's all about the consequences and records that my nation has borne with me for the man I'm today….#actor #tollywood #tollywoodactor #artist #theatreartist #dramaartist #nigelakkara #covid_19 #coronavirus #besafe #dontpanic #staysafe #stayhome #selfquarantine #spreadpositivity #dontspreadgerms #gocorona #coronagoaway #westbengal #awareness #CoronavirusLockdown #CoronaStopKaroNa #kfmindia
Gepostet von Nigel Akkara am Dienstag, 7. April 2020